অায়কর রিটার্ন জমাদেওয়ার শেষ তারিখ আগামী 30 নভেম্বর,2022
Tax Return Reporting Timeline
Tax Return Reporting Timeline
Every year, the timeline of submitting tax returns starts on 1 July and ends on 30 November, the National Tax Day.
আয়কর রিটার্ন দেওয়ার জরুরি ১১ টিপস
আয়কর রিটার্ন দেওয়ার জরুরি ১১ টিপস
দেখতে দেখতে নভেম্বর মাসেরও ছয় দিন পার হয়েছে। আয়কর রিটার্ন দেওয়ার মাস এটি। ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত সময়, তাই শেষ মুহূর্তের তাড়াহুড়া থেকে বাঁচতে এখনই প্রস্তুতি নিন। সংগ্রহ করুন প্রয়োজনীয় কাগজপত্র। এবার কর মেলা হবে না। করদাতারা নিজ নিজ কর অঞ্চলে গিয়ে রিটার্ন দিতে পারবেন। সেখানে সুযোগ-সুবিধা বাড়ানো হবে। শেষ মাসে আয়কর রিটার্ন জমা দিতে ব্যক্তিশ্রেণির করদাতাদের জন্য আয়কর আইনজীবী মো. জাহাঙ্গীর আলমের নানা পরামর্শ।
৩০ নভেম্বর ২০২১ ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন ২০২১-২২ করবর্ষ ও ২০২০-২১ আয় বর্ষের জমা দেওয়ার শেষ তারিখ (অর্থাৎ ১ জুলাই ২০২০-থেকে ৩০ জুন ২০২১ পর্যন্ত সময়ের আয়ের জন্য)। এ বছর করোনার কারণে মেলা হচ্ছে না। তবে করোনার প্রকোপ কিছুটা কম। অবশ্য অনেকের আয়ও হয়তো কমে গেছে। আয়কর আইন সংশোধন করার পরিপ্রেক্ষিতে যাঁদের টিআইএন আছে (যাঁরা ৩০ জুন ২০২১-এর আগে টিআইএন গ্রহণ করেছেন), তাঁদের আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে হবে। গত বছর ৫০ লাখের বেশি টিআইএনধারী করদাতার মধ্যে ২২ থেকে ২৩ লাখ আয়কর রিটার্ন জমা দিয়েছিলেন। আয়কর ফাইল একজন করদাতার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়।
আয়কর ফাইল ত্রুটিপূর্ণ হলে তাঁর সার্বিক ক্ষেত্রেই অসুবিধায় পড়তে হতে পারে। আমরা জমি, ফ্ল্যাট, স্থায়ী আমানত বা এফডিআর, সঞ্চয়পত্র, ইত্যাদির দলিল বা নথি যেভাবে সংরক্ষণ করি, প্রায় ক্ষেত্রেই দেখা যায় আয়করের ফাইল সেভাবে অনেকেই সংরক্ষণ করেন না। আয়কর ফাইল সঠিকভাবে রাখা করব্যবস্থাপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আবার অনেকের পক্ষেই কিন্তু আয়কর অধ্যাদেশ, প্রজ্ঞাপন, অর্থ আইন, আয়কর পরিপত্র বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করা খুবই কঠিন।
আয়কর আইন প্রতিবছর সংশোধন ও পরিমার্জন হয়। তবে ব্যক্তিশ্রেণির করদাতা, যাঁরা চাকরিজীবী বা ছোটখাটো ব্যবসা করেন, তাঁদের জন্য খুব একটা অসুবিধা হয় না। এ ক্ষেত্রে অবশ্যই একটু সচেতন হতে হবে। এ বছর যেহেতু ৩০ জুন ২০২১-এর আগে যাঁরা টিআইএন গ্রহণ করেছেন, তাঁদের আয়কর রিটার্ন জমা দিতে হবে। আবার এ বছর ব্যক্তিশ্রেণির করদাতাকে অনলাইনে আয়কর জমা দেওয়ার ব্যবস্থা চালু আছে। সেই সঙ্গে যাঁদের মোট পরিসম্পদ ৪০ লাখ টাকার নিচে, কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া তাঁরা শুধু এক পাতার ফরম পূরণ করে আয়কর রিটার্ন জমা দিতে পারবেন।
এখনো প্রায় পুরো নভেম্বর মাস সময় আছে রিটার্ন জমা দেওয়ার জন্য। যাঁরা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আয়কর রিটার্ন জমা দিতে পারবেন না, তাঁরা জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নির্ধারিত ফরমে সময় বাড়ানোর আবেদন করতে পারবেন। তবে ২ শতাংশ হারে বিলম্ব সুদ আরোপযোগ্য হবে। এ ক্ষেত্রে উপকর কমিশনার দুই মাস এবং পরবর্তী সময়ে যুগ্ম বা অতিরিক্ত কর কমিশনার আরও দুই মাস সময় মঞ্জুর করতে পারবেন। তবে অবশ্যই করদাতাকে তার যুক্তিসংগত কারণ দেখাতে হবে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আয়কর রিটার্ন দাখিলে ব্যর্থ হলে আয়কর অধ্যাদেশ অনুযায়ী জরিমানা আরোপ হবে।
ব্যক্তিশ্রেণির করদাতার ক্ষেত্রে পুরুষ করদাতার ক্ষেত্রে তিন লাখ টাকা, নারী অথবা ৬৫ বছরের অধিক পুরুষ করদাতার ক্ষেত্রে সাড়ে তিন লাখ টাকা, প্রতিবন্ধী করদাতার ক্ষেত্রে সাড়ে চার লাখ টাকা এবং যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধার ক্ষেত্রে ৪ লাখ ৭৫ হাজার টাকা। আবার কোনো প্রতিবন্ধী ব্যক্তির পিতা–মাতা বা আইনানুগ অভিভাবকের জন্য করমুক্ত সীমা ৫০ হাজার টাকা বেশি হবে। প্রতিবন্ধী ব্যক্তির পিতা ও মাতা উভয়েই করদাতা হলে যেকোনো একজন এ সুবিধা ভোগ করবেন। আয় নির্ধারিত সীমার নিচে হলে করদাতাকে আয়কর রিটার্ন দিতে হবে, কিন্তু আয়কর দিতে হবে না। শুধু করসীমা অতিক্রম করলেই আয়কর দিতে হবে। অর্থাৎ করসীমার ওপর এক টাকার বেশি হলেও তাঁকে ন্যূনতম আয়কর দিতে হবে।
ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এবং চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন এলাকায় অবস্থিত করদাতার ন্যূনতম করের হার পাঁচ হাজার টাকা, অন্যান্য সিটি করপোরেশন এলাকায় অবস্থিত করদাতার ন্যূনতম করের হার চার হাজার টাকা, সিটি করপোরেশন ছাড়া অন্যান্য এলাকায় অবস্থিত করদাতার ন্যূনতম করের হার তিন হাজার টাকা প্রদান করতে হবে।
বিনিয়োগের সর্বোচ্চ সীমা হবে করযোগ্য মোট আয়ের (কর অব্যাহতিপ্রাপ্ত বা হ্রাসকৃত করহারের আয় ছাড়া) ২৫ শতাংশ; প্রকৃত বিনিয়োগ; অথবা এক কোটি টাকা; এই তিনটির মধ্যে যেটি কম। রেয়াতের পরিমাণ নির্ধারিত হবে মোট আয় ১৫ লাখ টাকা পর্যন্ত ১৫ শতাংশ হারে এবং ১৫ লাখ বেশি হলে ১০ শতাংশ হারে। করদাতার মোট পরিসম্পদ যদি তিন কোটির বেশি বা একের অধিক মোটরগাড়ি বা ৮ হাজার বর্গফুটের অধিক আয়তনের গৃহসম্পত্তি থাকে, তাঁকে ১০ শতাংশ থেকে ৩৫ শতাংশ পর্যন্ত সারচার্জ প্রদান করতে হবে।
আয়করের হার প্রথম তিন লাখ টাকা পর্যন্ত মোট আয়ের ওপর শূন্য, পরবর্তী এক লাখ টাকা পর্যন্ত মোট আয়ের ওপর ৫ শতাংশ, পরবর্তী তিন লাখ টাকা পর্যন্ত মোট আয়ের ওপর ১০ শতাংশ, পরবর্তী চার লাখ টাকা পর্যন্ত মোট আয়ের ওপর ১৫ শতাংশ, পরবর্তী পাঁচ লাখ টাকা পর্যন্ত মোট আয়ের ওপর ২০ শতাংশ, অবশিষ্ট মোট আয়ের ওপর ২৫ শতাংশ। যদি কোনো কারণে আপনার আয়কর ফাইলে পূর্বে নগদ অর্থ, এফডিআর, সঞ্চয়পত্র, জমি, বাড়ি, ফ্ল্যাট ইত্যাদি দেখানো না থাকে, নির্দিষ্ট কর দিয়ে যেমন নগদ টাকার ক্ষেত্রে ২৫ শতাংশ হারে কর এবং পরিশোধযোগ্য করের ওপর ৫ শতাংশ হারে অর্থাৎ মোট ২৬.২৫ শতাংশ হবে এবং জমি, ফ্ল্যাট বা বিল্ডিং হলে পরিমাপের ভিত্তিতে নির্দিষ্ট হারে ট্যাক্স দিলে আপনাকে কোনো প্রশ্ন করা হবে না।
আয়কর বিষয়ে কয়েকটি টিপস
১. গত বছরের রিটার্নের ফটোকপি সঙ্গে রাখুন।
২. প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের একটি তালিকা তৈরি করুন।
৩. কাগজগুলো ভালোভাবে পরীক্ষা করুন নির্দিষ্ট সময়ের কি না। যেমন ২০২১-২২ করবছরের জন্য জুলাই ২০২০ থেকে জুন ২০২১ পর্যন্ত সময়ের মধ্যে হতে হবে।
৪. রিটার্নের একটি ফটোকপি করুন এবং গত বছরের রিটার্ন দিয়ে খসড়া রিটার্ন তৈরি করুন।
৫. প্রতিটি কাগজের দুটি করে কপি করুন।
৬. স্বাক্ষর করার আগে কমপক্ষে দুবার চেক করুন।
৭. যাঁরা নিজে রিটার্ন পূরণ না করে অন্যদের ওপর নির্ভরশীল, তাঁরা সুপ্রশিক্ষিত এবং দায়িত্বশীল ব্যক্তি ছাড়া কোনোমতেই খালি বা সাদা রিটার্নে স্বাক্ষর করবেন না।
৮. স্বাক্ষর করার আগে গত বছরের সম্পদগুলো যথাযথ পরীক্ষা করুন এবং এই বছরের নতুন কোনো সম্পদ থাকলে তা ভালোভাবে পরীক্ষা করুন।
৯. মনে রাখবেন, আয়নার সামনে দাঁড়ালে আপনার চেহারা যেমন দেখা যাবে, রিটার্নে আপনার সম্পদের আয় এবং ব্যয়ের সম্পূর্ণ চিত্র ফুটে উঠবে।
১০. স্বাক্ষর করার পর একটি সেট আপনার ট্যাক্স ফাইলে সংরক্ষণ করুন।
১১. রিটার্ন জমা হওয়ার পর রিটার্ন জমা দেওয়ার স্লিপ সংগ্রহ করুন।
লেখক: মো. জাহাঙ্গীর আলম, আয়কর আইনজীবী, নির্বাহী পরিচালক, গোল্ডেন বাংলাদেশ
Source: https://www.prothomalo.com/business/personal-finance/%E0%A6%86%E0%A7%9F%E0%A6%95%E0%A6%B0-%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A8-%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%93%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%9C%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BF-%E0%A7%A7%E0%A7%A7-%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%B8
কর ফাঁকি না দিয়েও আয়কর কম দেওয়ার উপায়
কর ফাঁকি না দিয়েও আয়কর কম দেওয়ার উপায়
আয়কর রিটার্ন দেওয়ার মাস নভেম্বর। ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত সময়, তাই শেষ মুহূর্তের তাড়াহুড়া থেকে বাঁচতে এখনই নেওয়া প্রয়োজন প্রস্তুতি। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করতে হবে। এবার কর মেলা হবে না। করদাতারা নিজ নিজ কর অঞ্চলে গিয়ে রিটার্ন দিতে পারবেন। সেখানে সুযোগ-সুবিধা বাড়ানো হবে। শেষ মাসে আয়কর রিটার্ন জমা দিতে ব্যক্তিশ্রেণির করদাতাদের জন্য আয়কর আইনজীবী মো. জাহাঙ্গীর আলমের নানা পরামর্শ।
স্বল্প আয়ের লোকজন তো বটেই, সবাই পথ খোঁজেন কীভাবে আয়কর কম দেওয়া যায়। চাকরিজীবী করদাতাদের প্রতিষ্ঠান উৎসে আয়কর কেটে রাখে। এ ক্ষেত্রে সঠিক খাতে বিনিয়োগ করলে তাঁদের অন্য কোনো আয় না থাকলে উৎসে কর কর্তনের টাকা দিয়েই আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়া সম্ভব।
এ ক্ষেত্রে আপনাকে সঠিক পরিকল্পনা করে বিনিয়োগ করতে হবে। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় সঠিক ধারণা না থাকার পরিপ্রেক্ষিতে বেশি আয়কর দিতে হচ্ছে। যেমন অনেকে মনে করেন, জমি বা ফ্ল্যাট, স্থায়ী আমানত (ফিক্সড ডিপোজিট) বা আয়কর আইনে অনুমোদন খাত ছাড়া অন্য খাতে বিনিয়োগ করলে আয়কর রেয়াত পাওয়া যাবে না। আবার অনেকে মনে করেন, পাঁচ বছর মেয়াদি সঞ্চয়পত্র কিনেছেন প্রথম বছর আয়কর রেয়াত গ্রহণ করেছেন, পরের বছর আর কোনো বিনিয়োগ করেননি। এ ক্ষেত্রে পরের বছর বেশি আয়কর আসবে। সঞ্চয়পত্র যে বছর ক্রয় করা হবে, সে বছর শুধু আয়কর রেয়াত পাওয়া যাবে।
বাংলাদেশের বেশির ভাগ মানুষ মুসলিম এবং ধর্মপরায়ণ হিসেবে অনেকেই যাকাত দেন। এ ক্ষেত্রে যদি সরকারি তহবিলে যাকাত দেন, তবেই আয়কর রেয়াত পাওয়া যাবে।
ডিপোজিট পেনশন স্কিম বা ডিপিএস ৬০ হাজার টাকা পর্যন্ত রেয়াত পাওয়া যায়, এর বেশি হলে পাওয়া যায় না। এ বছর ১ জুলাই ২০২০ থেকে জুন ২০২১ পর্যন্ত সময়ের মধ্যে যাঁরা অনুমোদিত খাতে বিনিয়োগ করেছেন, শুধু তাঁরাই এ বছর বিনিয়োগের ওপর রেয়াত পাবেন। যাঁরা করেননি, এখন থেকে পরিকল্পনা করুন যাতে আগামী বছর থেকে বিনিয়োগের সম্পূর্ণ সুবিধা ভোগ করতে পারেন। বিনিয়োগ-সংক্রান্ত বিষয়ে নিচের বিষয়গুলো মনে রাখতে হবে এবং যথাযথভাবে তা প্রয়োগ করতে হবে।
বিনিয়োগের সর্বোচ্চ সীমা হবে করযোগ্য মোট আয়ের (কর অব্যাহতি প্রাপ্ত বা হ্রাসকৃত করহারের আয় ব্যতীত) ২৫ শতাংশ বা প্রকৃত বিনিয়োগ অথবা ১ কোটি টাকা, এই তিনটির মধ্যে যেটি কম। রেয়াতের পরিমাণ নির্ধারিত হবে মোট আয় ১৫ লাখ টাকা পর্যন্ত ১৫ শতাংশ হারে এবং ১৫ লাখ টাকার অধিক ১০ শতাংশ হারে।
বিনিয়োগ বা দানের অনুমোদিত খাতগুলো-
বিনিয়োগের খাত
একজন করদাতার বিনিয়োগ ও দানের সম্ভাব্য খাতের তালিকা-
১. জীবনবিমার প্রিমিয়াম;
২. সরকারি কর্মকর্তার প্রভিডেন্ট ফান্ডে চাঁদা;
৩. স্বীকৃত ভবিষ্যৎ তহবিলে নিয়োগকর্তা ও কর্মকর্তার চাঁদা;
৪. কল্যাণ তহবিল ও গোষ্ঠী বিমা তহবিলে চাঁদা;
৫. সুপার অ্যানুয়েশন ফান্ড প্রদত্ত চাঁদা;
৬. যেকোনো তফসিলি ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ডিপোজিট পেনশন স্কিমে বার্ষিক সর্বোচ্চ ৬০ হাজার টাকা বিনিয়োগ;
৭. সঞ্চয়পত্র ক্রয়ে বিনিয়োগ;
৮. বাংলাদেশের স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত কোম্পানির শেয়ার, স্টক, মিউচুয়াল ফান্ড বা ডিবেঞ্চারে বিনিয়োগ এবং
৯. বাংলাদেশ সরকার ট্রেজারি বন্ডে বিনিয়োগ।
কোথায় দান করলে রেয়াত
১. জাতির জনকের স্মৃতি রক্ষার্থে নিয়োজিত জাতীয় পর্যায়ের প্রতিষ্ঠানে অনুদান;
২. জাকাত তহবিলে দান;
৩. জাতীয় রাজস্ব বোর্ড কর্তৃক অনুমোদিত কোনো দাতব্য হাসপাতালে দান;
৪. প্রতিবন্ধীদের কল্যাণে স্থাপিত প্রতিষ্ঠানে দান;
৫. মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে প্রদত্ত দান;
৬. আগা খান ডেভেলপমেন্ট নেটওয়ার্কে দান;
৭. আইসিডিডিআরবিতে প্রদত্ত দান;
৮. সিআরপি, সাভারে প্রদত্ত দান;
৯. সরকার কর্তৃক অনুমোদিত জনকল্যাণমূলক বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দান;
১০. এশিয়াটিক সোসাইটি, বাংলাদেশে দান;
১১. ঢাকা আহসানিয়া মিশন ক্যানসার হাসপাতালে দান এবং
১২. মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি রক্ষার্থে নিয়োজিত জাতীয় পর্যায়ের কোনো প্রতিষ্ঠানে অনুদান।
বিনিয়োগ বা দানের প্রমাণপত্র রিটার্নের সঙ্গে দাখিল করতে হবে।
লেখক: মো. জাহাঙ্গীর আলম, আয়কর আইনজীবী, নির্বাহী পরিচালক, গোল্ডেন বাংলাদেশ
Source: https://www.prothomalo.com/business/personal-finance/%E0%A6%95%E0%A6%B0-%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%81%E0%A6%95%E0%A6%BF-%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%93-%E0%A6%86%E0%A7%9F%E0%A6%95%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A6%AE-%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%93%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%89%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A7%9F-2